চট্টগ্রামে বাজার ছেড়েছে লোকসানে জর্জরিত মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রামে বাজার ছেড়েছে লোকসানে জর্জরিত মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীরা

চট্টগ্রামে টানা পাঁচ বছর লোকসান দিয়ে বাজার ছেড়ে চলে গেছে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। তবে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও সামাজিক সংগঠন বাড়ি বাড়ি থেকে চামড়া সংগ্রহ ও পাড়া-মহল্লায় লবন দেয়ায়, নষ্ট হচ্ছে না জাতীয় সম্পদ। মৌসুমী ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এবারও সিন্ডিকেট করে তাদের ঠকিয়েছে আড়ৎদাররা। তবে আড়ৎদারদের দাবি, সরকারের বেঁধে দেয়া দাম বুঝতে না পারায় লোকসানের মুখে তারা। ট্যানারী মালিকরা বলছেন, মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বাজারে না থাকলে, সাপ্লাই চেইন ভেঙ্গে পড়বে।

প্রতি বছর ঈদের দিন বিকেলে মুরাদপুর থেকে আতুড়ার ডিপো পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে চামড়া নিয়ে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের হাঁক-ডাক থাকলেও এবার পুরো এলাকায় ফাঁকা। মুল আড়তের সামনে হাতে গোনা কয়েকজন এলেও, তাদের অভিযোগ সিন্ডিকেটের কারসাজিতে ৫ বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঠকেছেন তারা। এভাবে চললে আগামী বছর থেকে কেউ বাজারে আসবে না। তবে আড়তদাররা বলছেন, সরকারের বেধে দেয়া দাম না বোঝায়, লোকসান দিতে হচ্ছে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের।

চামড়ার বাজারের অবস্থা যখন এমন; তখন মুরাদপুরের সুন্নিয়া মাদ্রাসার মাঠের চিত্র আলাদা। পাড়া মহল্লা থেকে নিজস্ব কর্মীদের দিয়ে চামড়া সংগ্রহ করে লবনজাত করছে গাউছিয়া কমিটি।

সরাসরি ট্যানারী মালিকরাও কিনছেন কাঁচা চামড়া। তাদের দাবি, মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বাজার ছাড়ায়, চামড়ার বাজারের সাপ্লাই চেইন ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়েছে।

এবারের আড়ৎদার সমিতি সাড়ে তিন লাখ ও গাউছিয়া কমিটি এক লাখ ৩০ হাজার পিচ চামড়া লবণজাত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এর বাইরে বিভিন্ন এলাকার মাদ্রাসা ও এতিমখানা ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে কোরবানী পশুর চামড়া লবনজাত করছ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন >>


Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *