কমিটি না থাকলেও ছাত্রলীগের দৌরাত্ম্য আছে, চলছে সংঘাত
কমিটি না থাকলেও ছাত্রলীগের দৌরাত্ম্য আছে, চলছে সংঘাত

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১২ বছরেও ছাত্রলীগের কোনো কমিটি হয়নি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ বছর ধরে বর্তমান সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারীদের একচ্ছত্র আধিপত্য। এই পক্ষের নেতা-কর্মীরা বেশ কয়েকবার নিজেদের মধ্যেও সংঘাতে জড়িয়েছেন। বরিশাল সিটি নির্বাচনে এবার সাদিক আবদুল্লাহ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি। ফলে পক্ষটি দলীয় প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহর পক্ষে ভেড়ার চেষ্টা করছে। এ জন্য ক্যাম্পাসে আধিপত্য ধরে রাখতে তাঁরা শের-ই-বাংলা হলে গত শুক্রবার রাতে দেশীয় অস্ত্র এনে রেখেছিল।

এর আগে ২০২১ সালের মাঝামাঝি বরিশাল সদর আসনের সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের অনুসারী হিসেবে আরেকটি পক্ষ ক্যাম্পাসে সক্রিয় হয়। এই পক্ষের নেতৃত্বে আছেন রক্তিম হাসান ও ময়িদুর রহমান। অন্যদিকে সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী পক্ষটির নেতৃত্ব দেন মহিউদ্দীন আহমেদ ওরফে সিফাত, আলীম সালেহীসহ কয়েকজন। গত বছরের ৫ জুলাই রাতে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের সাতজন আহত হন। এর পর থেকে প্রতিমন্ত্রীর পক্ষটিকে আর ক্যাম্পাসে দেখা যায়নি।

ছাত্রলীগের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাঁচ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের বিবদমান পক্ষের মধ্যে সংঘাত ও হামলার ঘটনায় বন্দর থানায় অন্তত ১০টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে লঘু অপরাধের একটি মামলায় পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। এ ছাড়া দুটি মামলা মীমাংসা হয়ে গেছে। অন্য মামলাগুলোর এখনো অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন >>


Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *