অবশেষে হংকং কনভেনশন রেটিফাই করলো বাংলাদেশ
অবশেষে হংকং কনভেনশন রেটিফাই করলো বাংলাদেশ

অবশেষে হংকং কনভেনশন রেটিফাই করলো বাংলাদেশ। এতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পাবে জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প। তবে তার জন্য এই খাতের উন্নয়নে মালিকদের হতে হবে আন্তরিক। নইলে হিতে বিপরীত হবে। কারণ ২০২৫ সালের মধ্যে গ্রীন ইয়ার্ড না হলে কোনো শিপইয়ার্ড জাহাজ ভাংতে পারবে না। বিএসবিআরএ বলছে, গ্রীণ ইয়ার্ডের শর্তপূরণে সময়ের আবেদন করা হয়েছে। এই খাতের উদ্যোক্তা ও পর্যবেক্ষকরা বলছেন, হংকং কনভেনশন রেটিফাই করার কারণে সংকটে পড়া শিল্পটি ফের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছে।

পরিসংখ্যনের দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জাহাজ ভাঙ্গে বাংলাদেশ। তবে অধিকাংশ ইয়ার্ডে পরিবেশসম্মতভাবে জাহাজ না কাটা, শ্রমিকদের নিরাপত্ত্বার নিশ্চয়তা না থাকাসহ নানা কারনে ইউরোপ আমেরিকার মতো উন্নত দেশ তাদের জাহাজ বাংলাদেশে পাঠায় না। এতে কমদামে গ্রীণ শিপ পাওয়ার সুযোগ বঞ্চিত বাংলাদেশ। ফুটেজ-১

অবশেষে হংকং কনভেনশন রেটিফাই করার মাধ্যমে আগামী দুই বছরের মধ্যে সব ইয়ার্ড গ্রীণ ইয়ার্ডে রুপান্তরের তাগিদ দিয়েছে সরকার। এটা হলে গ্রীণ শিপ রিসাক্লিংয়েও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ। ফুটেজ-২ ও সেটাফ

ইয়ার্ড মালিকদের সংগঠন বিএসবিআরএ বলছে, ইতিমধ্যে তিনটি শিপইয়ার্ড গ্রীনের মর্যাদা পেয়েছে। আরো ৭/৮ টি মানোন্নয়নের কাজ করছে। তবে বাকিদের কারো কারো অর্থনৈতিক সংকট আছে। তাই কিছুটা সময় বাড়াতে সরকারের নীতিগত সহায়তা চওয়া হয়েছে। ফুটেজ-৩

এই খাতের পর্যবেক্ষকরা বলছেন, শুধু কনভেনশন রেটিফাই করেই দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। এই শিল্পের মানোন্নয়নে সরকারী-বেসরকারী ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সক্রিয় হতে হবে। সেটাফ

আগামী ৫ থেকে ৭ বছরের মধ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, নরওয়ে, জাপানের মতো উন্নত দেশের শত শত জাহাজ পরিত্যক্ত হবে। তাই নির্ধারিত সময়ে হংকং কনভেনশন বাস্তবায়িত হলে, জাহাজ ভাংগা শিল্পের সুদিন ফিরবে। ফুটেজ-১ ও ফুটেজ-২


Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *